পানির
লবণাক্ততা দূর করার জন্য সৌরশক্তিচালিত নতুন একটি প্রযুক্তি বের করেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) একদল গবেষক।
তাঁরা বলছেন, এ প্রযুক্তিতে পানির লবণাক্ততা দূর করার পাশাপাশি ক্ষতিকর
জীবাণুগুলোও মেরে ফেলা যায়। আর জীবাণু ধ্বংসের কাজে ব্যবহার করা হয়
অতিবেগুনি রশ্মি।
গবেষণায় নেতৃত্ব দেন এমআইটির যন্ত্রকৌশলী নাতাশা
রাইট। তাঁদের তৈরি এই প্রযুক্তিতে ইলেকট্রোডায়ালাইসিস পদ্ধতি ব্যবহার করা
হয়, যার মাধ্যমে পানি থেকে লবণ আলাদা করার জন্য সৌরবিদ্যুৎ শক্তিকে কাজে
লাগানো হয়। এটি যুক্তরাষ্ট্রে ইতিমধ্যে পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। এবার এটি
ভারতে ব্যবহারের ওপর জোর দিচ্ছেন গবেষকেরা।
ভারতে ভূগর্ভস্থ পানির প্রায় ৬০ শতাংশেই লবণাক্ততার পরিমাণ স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেশি। এ রকম পানি পান করার জন্য আদর্শ নয়। তা ছাড়া লবণাক্ত পানি ব্যবহার করলে বাসনপত্র ক্ষয়ে যায়। লবণাক্ততা দূর করার মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান করা যায়। তবে নিত্যব্যবহার্য বিপুল পরিমাণ পানি থেকে লবণ পৃথক করার প্রক্রিয়াটির খরচ কম নয়।
বড় বড় আবাসিক এলাকার পানির লবণাক্ততা দূর করার জন্য ইতিমধ্যে বেশ কিছু যন্ত্র তৈরি করা হলেও এগুলো চালাতে বিদ্যুৎ প্রয়োজন হয়। কিন্তু ভারতের বহু গ্রামীণ জনপদে বিদ্যুৎ সরবরাহ নেই। আবার কোথাও কোথাও বিদ্যুৎ থাকলেও তা ব্যবহার করে পানির লবণাক্ততা দূর করাটা অর্থনৈতিক বিবেচনায় টেকসই হবে না। এ সমস্যা সমাধানের জন্য এমআইটির গবেষকেরা সৌরশক্তিকে কাজে লাগানোর চেষ্টা শুরু করেন এবং নতুন প্রযুক্তিটি তৈরি করেন।
নগর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে পানি সরবরাহ পাওয়ার সুবিধা নেই—এমন অনেক জায়গায় নলকূপের পানি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু সেগুলোর লবণাক্ততার মাত্রা মানুষের জন্য তো বটেই, গবাদিপশুর জন্যও বেশি হতে পারে। সৌরশক্তিচালিত প্রযুক্তিটি ব্যবহার করে এসব এলাকায় পানির লবণাক্ততা দূর করা যেতে পারে। নাতাশা রাইট বলেন, অনেক জায়গায় লোকজন খুব ছড়িয়ে-ছিটিয়ে বসবাস করে। সেখানে পৌর প্রকল্পের পানির পাম্প বা পাইপ পৌঁছানো অনেক ব্যয়বহুল হতে পারে। এ রকম ক্ষেত্রে ছোট পরিসরে পানির লবণাক্ততা দূর করার নতুন প্রযুক্তিটি স্থাপন করে সমস্যার সমাধান হতে পারে। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র—দুই দেশেই এ রকম জায়গা আছে।
ভারতে ভূগর্ভস্থ পানির প্রায় ৬০ শতাংশেই লবণাক্ততার পরিমাণ স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেশি। এ রকম পানি পান করার জন্য আদর্শ নয়। তা ছাড়া লবণাক্ত পানি ব্যবহার করলে বাসনপত্র ক্ষয়ে যায়। লবণাক্ততা দূর করার মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান করা যায়। তবে নিত্যব্যবহার্য বিপুল পরিমাণ পানি থেকে লবণ পৃথক করার প্রক্রিয়াটির খরচ কম নয়।
বড় বড় আবাসিক এলাকার পানির লবণাক্ততা দূর করার জন্য ইতিমধ্যে বেশ কিছু যন্ত্র তৈরি করা হলেও এগুলো চালাতে বিদ্যুৎ প্রয়োজন হয়। কিন্তু ভারতের বহু গ্রামীণ জনপদে বিদ্যুৎ সরবরাহ নেই। আবার কোথাও কোথাও বিদ্যুৎ থাকলেও তা ব্যবহার করে পানির লবণাক্ততা দূর করাটা অর্থনৈতিক বিবেচনায় টেকসই হবে না। এ সমস্যা সমাধানের জন্য এমআইটির গবেষকেরা সৌরশক্তিকে কাজে লাগানোর চেষ্টা শুরু করেন এবং নতুন প্রযুক্তিটি তৈরি করেন।
নগর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে পানি সরবরাহ পাওয়ার সুবিধা নেই—এমন অনেক জায়গায় নলকূপের পানি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু সেগুলোর লবণাক্ততার মাত্রা মানুষের জন্য তো বটেই, গবাদিপশুর জন্যও বেশি হতে পারে। সৌরশক্তিচালিত প্রযুক্তিটি ব্যবহার করে এসব এলাকায় পানির লবণাক্ততা দূর করা যেতে পারে। নাতাশা রাইট বলেন, অনেক জায়গায় লোকজন খুব ছড়িয়ে-ছিটিয়ে বসবাস করে। সেখানে পৌর প্রকল্পের পানির পাম্প বা পাইপ পৌঁছানো অনেক ব্যয়বহুল হতে পারে। এ রকম ক্ষেত্রে ছোট পরিসরে পানির লবণাক্ততা দূর করার নতুন প্রযুক্তিটি স্থাপন করে সমস্যার সমাধান হতে পারে। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র—দুই দেশেই এ রকম জায়গা আছে।
No comments:
Post a Comment