এখন আর
ডায়েরি (জিডি) করতে থানায় গিয়ে আবেদনপত্র লিখতে হবে না। ঘরে বসে অনলাইনে
নির্ধারিত ফরম পূরণ করে আপনি নিজেই করতে পারেন সাধারণ ডায়েরি। আপনার
দলিল, সার্টিফিকেট, পরিচয়পত্র ইত্যাদি হারানো, চুরি, ছিনতাই সংক্রান্ত তথ্য
জানিয়ে বাসায় বসেই নিরাপদে অনলাইনে জিডি করতে পারেন। শুরুতে শুধু ঢাকা
মেট্রোপলিটনের সব থানার আওতায় বসবাসকারীরা এ সুযোগ পাচ্ছেন। পাসপোর্ট,
ব্যাংকের চেক বই, সার্টিফিকেটসহ কোনো গুরুত্বপূর্ণ দলিল হারিয়ে গেলে
অনলাইনে সাধারণ ডায়েরি করা যাবে। এ ছাড়া বখাটে, মাদকসেবী বা অপরাধীদের আড্ডাস্থল বা অন্য কোনো অবৈধ সমাবেশ সম্পর্কিত অভিযোগ অনলাইনে করার সুযোগ রয়েছে।
যেভাবে জিডি করবেন
ঢাকা
মেট্রোপলিটন পুলিশের ওয়েবসাইট এই ঠিকানায় প্রবেশের পর প্রধান পৃষ্ঠার
ব্যানারের নিচেই দেখতে পাবেন Citizen Help Request নামের একটি ট্যাব। এই
ট্যাবে ক্লিক করলে চলে আসবে আলাদা একটি পাতা। পাতার শুরুতেই অনলাইনে সাধারণ
ডায়েরি নিয়ে কিছু বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। নিচের অংশে রয়েছে তথ্য দেওয়ার
তালিকা। এই তালিকা থেকে আপনি যে ধরনের সাধারণ ডায়েরি করতে চান তা
নির্বাচন করুন।
নির্বাচনের মাধ্যমে পরবর্তী পাতায় আপনি পাবেন
ডায়েরি করার ফরম। ফরম পূরণের শুরুতে আপনি যে থানায় ডায়েরিটি করবেন তা
নির্বাচন করতে হবে। এরপর আপনার নাম, ঠিকানাসহ সংশ্লিষ্ট তথ্যাবলি পূরণ করে
Submit বাটনটি ক্লিক করলেই সংশ্লিষ্ট থানায় পৌঁছে যাবে আপনার তথ্য।
এরপর
স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনি একটি শনাক্তকরণ নম্বর ও থানা থেকে কখন ডায়েরি
সংক্রান্ত সত্যায়িত কাগজটি সংগ্রহ করবেন তার সময় জানতে পারবেন। নম্বরটি
সংরক্ষণ করুন। কারণ থানা থেকে আপনার সাধারণ ডায়েরির সত্যায়িত কপিটি
সংগ্রহ করতে পরে নম্বরটির প্রয়োজন পড়বে।
তথ্য ও পরামর্শ
অনলাইনে
সাধারণ ডায়েরি সংক্রান্ত যেকোনো পরামর্শ ও তথ্যের জন্য
bangladesh@police.gov.bd ঠিকানায় মেইল পাঠাতে পারেন। অথবা ফ্যাক্স করতে
পারেন ০২-৯৫৫৮৮১৮ নম্বরে।
বাংলাদেশি
চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেতা রাজ্জাকের শারীরিক অবস্থা ক্রমশ উন্নতির
দিকে। আজ মঙ্গলবার বিকালে তাঁর ছোট ছেলে সম্রাট প্রথম আলোকে জানিয়েছেন,
‘আব্বুর শারীরিক অবস্থা এখন উন্নতির দিকে। তিনি আগের চেয়ে অনেক ভালো আছেন।’
নায়করাজ রাজ্জাকের অসুস্থতার খবরে চলচ্চিত্রাঙ্গনসহ সারা দেশে
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়ে। সবাই রাজ্জাকের সুস্থতার জন্য মহান আল্লাহর কাছে
দোয়া চাইতে থাকেন। বাবার শারীরিক অবস্থা নিয়ে সম্রাট তাঁর ফেসবুকে
লিখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। আমাদের জন্য সুখবর যে, আব্বা সবার দোয়ায় দ্রুত
সুস্থ হয়ে উঠছেন। আমরা কৃতজ্ঞ, চিকিৎসকদের প্রতি, যাঁরা আব্বাকে সুস্থ করে
তুলতে অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন।’ শ্বাসকষ্টজনিত কারণে শুক্রবার রাজ্জাককে
ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরদিন সন্ধ্যায় শারীরিক অবস্থার অবনতি
ঘটলে তাঁকে সেখানকার আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। সম্রাট বলেন, ‘যদিও
তিন চার বছর ধরে আব্বার স্বাভাবিক অবস্থা অনেকটা এ রকমই। তারপরও শুক্রবার
ঘাবড়ে যাই। কিন্তু আব্বার চিকিৎসকেরা আমাদের আশ্বস্ত করে বলেন, চিন্তার
কিছুই নেই। সব ঠিক হয়ে যাবে। আল্লাহর রহমতে, আব্বার শারীরিক অবস্থা এখন
উন্নতির দিকে।’ রাজ্জাকের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিতে ইউনাইটেড হাসপাতালে
যান চলচ্চিত্রাঙ্গনে তাঁর এক সময়ের সহকর্মী উজ্জ্বল, চম্পা, ফেরদৌস, গাজী
মাজহারুল আনোয়ার, আবুল হায়াত, খোরশেদ আলম খসরু ও চয়নিকা চৌধুরী। এদিকে
আজ মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটায় ইউনাইটেড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রাজ্জাকের শারীরিক
অবস্থা নিয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ের আয়োজন করেন। সেখানে তাঁর সর্বশেষ শারীরিক
অবস্থা তুলে ধরেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক। ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসক আদনান আল
ইউসূফের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন রাজ্জাক।
জনপ্রিয় কৌতুকশিল্পী পাপ্পু আর নেই। আজ সোমবার ভোরে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত
হয়ে লালবাগের নিজ বাসায় ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহে...রাজিউন)। তার বয়স
হয়েছিল ৪৫ বছর। বাদ জোহর জানাজা শেষে তাকে আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়।
জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদি ও শুভেচ্ছায় কৌতুক পরিবেশন করে বেশ
দর্শকপ্রিয়তা অর্জন করেন তিনি। এর বাইরে মোল্লা সল্টসহ কয়েকটি বিজ্ঞাপনেও
গেল শতাব্দীর ষাট থেকে
আশির দশকে বাংলা সিনেমায় প্রাণ যুগিয়ে চলা নায়ক রাজ্জাক এখন হাসপাতালের
লাইফ সাপোর্টে রয়েছেন। শনিবার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর রোববার রাত ১০টার
দিক থেকে তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে।
নায়করাজ বলে পরিচিত রাজ্জাক গতকাল শনিবার
ইউনাইটেড হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি হলেও বিষয়টি
জানা যায় আজ রোববার। রাজ্জাক এখন আইসিইউয়ের ছয় নম্বর বেডে আছেন।
রাজ্জাকের পরিবারের সদস্যরা তার জন্য
ভক্তদের কাছে দোয়া চেয়েছেন। তারা জানিয়েছেন, অসুস্থ হয়ে পড়ার পর শনিবার
রাজ্জাককে ইউনাইটেড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে চিকিৎসকরা তাকে আইসিইউতে
নেন।
দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা ও উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন ঋদ্ধ এই অভিনয়শিল্পী।
নায়ক হিসেবে জহির রায়হান পরিচালিত
‘বেহুলা’ ছবিতে প্রথম অভিনয় করেন রাজ্জাক। এ ছবিতে তার বিপরীতে ছিলেন
সুচন্দা। নায়করাজ প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন ‘কি যে করি’
ছবিতে অভিনয়ের জন্য। মোট চারবার তিনি জাতীয় সম্মাননা পেয়েছেন। ২০১১ সালের
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে তিনি আজীবন সম্মাননা অর্জন করেন। নায়করাজ শুধু
নায়ক হিসেবেই নয়, পরিচালক হিসেবেও সফল। সর্বশেষ তিনি ‘আয়না কাহিনী’ ছবিটি
নির্মাণ করেছেন। চলচ্চিত্রের বাইরে জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের শুভেচ্ছাদূত
হিসেবে কাজ করেছেন নায়করাজ রাজ্জাক।
At least 524 people were injured in an explosion and fire at
water park in Taiwan during a festival on the weekend, and 194 of them
are in serious condition, although no deaths have been reported, local
health authorities said.
The majority of the victims suffered
serious burns or inhaled large quantities of toxic smoke or powder, and
two women about 20 years old were burned over more than 80 percent of
their bodies, Taiwan's CNA news agency reported.
It appears that
the explosion of a large quantity of flammable powder was the cause of
the incident, which occurred in New Taipei, on the northern part of the
island, authorities said, adding that an investigation is under way.
The
injured were taken to a total of 43 hospitals in New Taipei and
neighboring Taipei itself, while authorities have asked other cities
such as Keelung to be prepared to receive and treat victims.
A
total of 183 patients are in intensive care and urgently need skin
grafts, according to Taiwan's health bureau, as reported by mainland
China's state-run Xinhua news agency.
The health bureau added that
it had issued urgent calls to assorted organizations and the plastic
surgery association for skin donations and other surgical needs.
The
fire erupted at 9:52 p.m. on the stage at the water park, where the
flammable powder appeared to detonate towards the end of the "Color Play
Asia" festival being attended by about 4,500 people, Xinhua said.
Several
videos posted on the Internet show people crying out for help as a wave
of smoke or dust envelops the scene and the smoke then bursts into
flame.
At an emergency meeting on Sunday, New Taipei Mayor Eric
Chu Li-luan, who is also head of the governing Kuomintang Party, ordered
a moratorium on the use of flammable powder in the region, a move
followed by municipalities elsewhere on the island.
Among the
injured are three citizens of the People's Republic of China and an
as-yet-undetermined number of other foreigners.
A new book about Hitler has convinced Simon Heffer that history
scholarship can always improve
Hitler's lover Eva Braun (Juliane Koehler, left), Adolf Hitler (Bruno
Ganz, middle) and Albert Speer
Where would literature be without the
Second World War? The fiction mostly came early on – the Sword of Honour
trilogy, as well as fine novels by such underrated writers as Nicholas
Monsarrat and Eric Ambler. The non-fiction, too, began as the Germans
signed the surrender on Lüneburg Heath, but the steady disclosure of
documents and archives, especially since the fall of the Berlin Wall,
has continued to provide new angles for the best historians.
Hitler – with his unfathomable depths of evil – remains the most
analysed figure, but other leaders of the Third Reich have also been
endlessly investigated.
There seem to be three consequences of this. The first is that more and
more books pour out each year. The second is that most of them are
pretty poor, being rewrites of other books that themselves were not much
good to start with. The third is that the quality of scholarship for
the very best works becomes better and better.
A couple of years ago Peter Longerich wrote a life of Himmler of such
quality that no one will need to think for decades of writing another.
This year, he has produced an even better book, about Goebbels: a more
fruitful subject, lacking as he did Himmler’s obtuseness, and possessing
that rarest of traits for a Nazi, a sense of humour.
But just when one thinks every possible aspect of this war has been
covered, along comes a surprise. Such is Karina Urbach’s highly original
new book, Go-Betweens for Hitler. The book describes the aristocrats
who went on missions for Hitler with other powers in the Thirties and
during the war.
Go-Betweens for Hitler: Karina Urbach’s "highly original new book"
The first part explains the unique nature of diplomacy among
aristocrats before the Great War, assisted by widespread intermarriage
between royalty and nobles from different European countries. Urbach
then shows how this system developed during the war, despite the
difficulties met by those who felt they belonged to two, sometimes
opposing, nations.
The main figure in the book is Carl Eduard, Duke of Coburg, an English
prince who, by accident of birth, became ruler of a German statelet. He
was a grandson of Queen Victoria – the hub of the
aristocratic/diplomatic network – by her son, the Duke of Albany. He was
brought up English but, aged 15, his father having died and there being
no other suitable candidate, was made ruler of Coburg. He was
effectively apprenticed to the Kaiser to learn how to be German – and
became German with a vengeance. He fought against Britain in the Great
War, for which he was stripped of his British titles: but, as Urbach
shows, this only served to equip him all the better for service to the
Nazis.
In the Thirties Hitler was keen to make an alliance with
the British. Coburg, as a cousin of our royal family, was crucial in
this, and work began long before the abdication of Edward VIII provided a
disaffected senior royal for the Nazis to work on. Further down the
food chain, Princess Stephanie Hohenlohe – a middle class Viennese
adventuress who got lucky – worked on the press baron Lord Rothermere,
who supported appeasement. Then, until Pearl Harbor, she sought to
cultivate pro-German opinion in the United States.
What makes this book so much more than what a friend of mine calls
“Nazi porn” is its superb scholarship. It is the product of five years
of archival research in England and Germany – Urbach is bilingual, and
it shows, as does her detailed understanding of high society in both
Britain and Germany.
So sensitive is the subject, however, that
she found many archives closed to her – the Royal Archives make
available none of the correspondence relevant to Edward VIII; the
Rothermere papers are closed on this subject; and files for ministers
who met go-betweens such as Lord Halifax and R A Butler, have been
“weeded”. It is a terrible pity: I hope they will eventually be opened,
as memories of the shame of having collaborated with the Nazis fade –
and that Urbach will be around to update what, until then, will remain
an unsurpassable work on this intriguing subject.
The 80-year-old spiritual leader denounced the current violence in Iraq, Syria
and Nigeria in his speech at Glastonbury's Stone Circle
The Dalai Lama takes to the stage at Glastonbury FestivalPhoto
The Dalai Lama has publicly criticised
the violence and murder carried out by Isis in Africa and the Middle
East. Speaking at the Glastonbury festival on Sunday, the 80-year-old
spiritual leader said, "A lot of problems we are experiencing are our
own creations. Violence is being created this very moment in Syria, Iraq
and Nigeria. Humans killing each other in the name of religious faith.
Unthinkable. Carry the message of love and tolerance and forgiveness.
"There is nothing wrong with religious beliefs but some supporters of religions have a lack of moral principle and conviction.
"Yes, I'm Buddhist and Asian and I am his holiness the Dalai Lama but we are the same human being."
A crowd of more than 1,000 festival-goers gathered at the Stone Circle
on Sunday morning to hear the Dalai Lama speak. As His Holiness arrived
on stage, a spontaneous rendition of Happy Birthday rang out across
Worthy Farm - even though it was not the Dalai Lama's birthday.
The Dalai Lama shelters from the rain at Glastonbury
The Dalai Lama joked that he didn't get a great deal of pleasure from
music but was enjoying his experience of Glastonbury nonetheless.
"Brothers and sisters, I noticed when I came in the car so many people,
old and young, full of joy. My friend asked me to come to this festival
of people, not necessarily a festival of government or politicians.
This is about people.
"The very purpose of our life is a happy
life. Nobody knows what will happen but hope is the basis of our life.
Some individuals have lost hope but this mental attitude will shorten
their life.
His pacifist address included a plea for an overhaul of the global
education system saying that the "long-term solution to problems is
introducing into education the message of warm hardheartedness and care."
হযরত হুদ (আঃ) এর আমলে শাদ্দাদ নামে একজন অতীব পরাক্রমশালী ঐশ্বর্যশালী
মহারাজা ছিল। আল্লাহর হুকুমে হযরত হুদ (আঃ) তার কাছে ইসলামের দাওয়াত পেশ
করেন এবং দাওয়াত গ্রহণ করলে আখেরাতে বেহেশত লাভ অন্যথায় দোযখে যাওয়া
অবধারিত বলে জানান। শাদ্দাদ হযরত হুদ (আঃ) এর কাছে বেহেশত ও দোযখের
বিস্তারিত বিবরণ জানতে চাইলে তিনি জানান। শাদ্দাদ তাকে বলল, তোমার আল্লাহর
বেহেশত আমার প্রয়োজন নেই। বেহেশতের যে নিয়ামত ও সুখ-শান্তির বিবরণ তুমি
দিলে, অমন বেহেশত আমি নিজে এই পৃথিবীতেই বানিয়ে নিব। তুমি দেখে নিও।
হযরত হুদ (আঃ) তাকে হুশিয়ার করে দিলেন যে, আল্লাহ পরকালে যে বেহেশত তৈরী
করে রেখেছেন, তোমার বানানো বেহেশত তার ধারে কাছেও যেতে পারবেনা। অধিকন্তু
তুমি আল্লাহর সাথে পাল্লা দেয়ার জন্য অভিশপ্ত হবে। কিন্তু শাদ্দাদ কোন
হুশিয়ারীর তোয়াক্কা করলো না। সে সত্যি সত্যিই দুনিয়ার উপর একটি সর্ব-সুখময়
বেহেশত নির্মানের পরিকল্পনা করল। তার ভাগ্নে জোহাক তাজী তখন পৃথিবীর অপর
প্রান্তে এক বিশাল সম্রাজ্যের অধিকারী ছিল। অধিকন্তু পারস্যের সম্রাট
জামশেদের সম্রাজ্য দখল করে সে প্রায় অর্ধেক দুনিয়ার প্রতাপন্বিত সম্রাটে
পরিনত হয়েছিল।
মহারাজা শাদ্দাদ সম্রাট জোহাক তাজী কে চিঠি লিখে তার বেহেশত নির্মানের
পরিকল্পনা জানালো। অতঃপর তাকে লিখলো যে, তোমার রাজ্যে যত স্বর্ণ-রৌপ্য,
হিরা-জহরত ও মনি-মাণীক্য আছে, তা সব সংগ্রহ করে আমার দরবারে পাঠিয়ে দাও। আর
মিশক-আম্বর জাতীয় সুগন্ধী দ্রব্য যত আছে, তা পাঠিয়ে দাও।
অন্যান্য রাজা-মহারাজাদের কাছেও সে একই ভাবে চিঠি লিখলো এবং বেহেশত
নির্মানের পরিকল্পনা জানিয়ে সবাইকে প্রয়োজনীয় নির্মান সামগ্রী পাঠানোর আদেশ
জারী করলো। পৃথিবীর সকল অঞ্চলের অনুগত রাজা-মহারাজারা তার নির্দেশ অক্ষরে
অক্ষরে পালন করল।
এবার বেহেশতের স্থান নির্বাচনের পালা। বেহেশত নির্মানের উপযুক্ত স্থান
খুজে বের করার জন্য শাদ্দাদ বহু সংখ্যক সরকারী কর্মচারী কে নিয়োগ করল।
অবশেষে ইয়ামানের একটি শস্য শ্যামল অঞ্চলে প্রায় একশ চল্লিশ বর্গ মাইল
এলাকার একটি জায়গা নির্বাচন করা হল।
বেহেশত নির্মানের জন্য নির্মান সামগ্রী ছাড়াও বিভিন্ন দেশ থেকে বাছাই করা
দক্ষ মিস্ত্রী আনা হল। প্রায় তিন হাজার সুদক্ষ কারিগর কে বেহেশত নির্মানের
জন্য নিয়োগ করা হল। নির্মান কাজ শুরু হয়ে গেলে শাদ্দাদ তার অধীনস্থ
প্রজাদের জানিয়ে দিল যে, কারো নিকট কোন সোনা রূপা থাকলে সে যেন তা গোপন না
করে এবং অবিলম্বে তা রাজ দরবারে পাঠিয়ে দেয়।
এ ব্যাপারে তল্লাশী চালানোর জন্য হাজার হাজার কর্মচারী নিয়োগ করা হল। এই
কর্মচারীরা কারো কাছে এক কণা পরিমাণ সোনা-রূপা পেলেও তা কেড়ে নিতে লাগল।
এক বিধবার শিশু মেয়ের কাছে চার আনা পরিমান রূপার গহণা পেয়ে তাও তার কেড়ে
নিল। মেয়েটি কেদে গড়াগড়ি দিতে লাগল। তা দেখে বিধবা আল্লাহর নিকট ফরিয়াদ
জানাল যে, হে আল্লাহ ,এই অত্যাচারী রাজা কে তুমি তার বেহেশত ভোগ করার সুযোগ
দিও না। দুঃখিনী মজলুম বৃদ্ধার এই দোয়া সম্ভবত কবুল হয়ে গিয়ে ছিল।
ওদিকে মহারাজা শাদ্দাদের বেহেশত নির্মানের কাজ ধুমধামের সাথে চলতে লাগল।
বিশাল ভূখন্ডের চারদিকে চল্লিশ গজ জমি খনন করে মাটি ফেলে মর্মর পাথর দিয়ে
বেহেশতের ভিত্তি নির্মান করা হল। তার উপর সোনা ও রূপার ইট দিয়ে নির্মিত হল
প্রাচীর। প্রাচীরের উপর জমরূদ পাথরের ভীম ও বর্গার উপর লাল বর্ণের
মূল্যবান আলমাছ পাথর ঢালাই করে প্রাসাদের ছাদ তৈরী হল। মূল প্রাসাদের ভিতরে
সোনা ও রূপার কারূকার্য খচিত ইট দিয়ে বহু সংখ্যক ছোট ছোট দালান তৈরী করা
হল।
সেই বেহেশতের মাঝে মাঝে তৈরী করা হয়েছিল সোনা ও রূপার গাছ-গাছালি এবং
সোনার ঘাট ও তীর বাধা পুস্করিনী ও নহর সমূহ। আর তার কোনটি দুধ, কোনটি মধু ও
কোনটি শরাব দ্বারা ভর্তি করা হয়েছিল। বেহেশতের মাটির পরিবর্তে শোভা
পেয়েছিল সুবাসিত মেশক ও আম্বর এবং মূল্যবান পাথর দ্বারা তার মেঝে নির্মিত
হয়েছিল। বেহেশতের প্রাঙ্গন মনি মুক্তা দ্বারা ঢালাই করা হয়েছিল।
বর্ণিত আছে যে, এই বেহেশত নির্মাণ করতে প্রতিদিন অন্ততঃ চল্লিশ হাজার
গাধার বোঝা পরিমান সোনা-রূপা নিঃশেষ হয়ে যেত। এইভাবে একাধারে তিনশ’ বছর ধরে
নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়।
এরপর কারিগরগণ শাদ্দাদ কে জানাল যে, বেহেশত নির্মাণের কাজ শেষ হয়েছে।
শাদ্দাদ খুশী হয়ে আদেশ দিল যে, এবার রাজ্যের সকল সুন্দর যুবক-যুবতী ও
বালক-বালিকাকে বেহেশতে এনে জড়ো করা হোক। নির্দেশ যথাযথভাবে পালিত হল।
অবশেষে একদিন শাদ্দাদ সপরিবারে বেহেশত অভিমুখে রওনা হল। তার অসংখ্য
লোক-লস্কর বেহেশতের সামনের প্রান্তরে তাকে অভিবাদন জানাল। শাদ্দাদ অভিবাদন
গ্রহণ করে বেহেশতের প্রধান দরজার কাছে গিয়ে উপনীত হল। দেখল একজন অপরিচিত
লোক বেহেশতের দরজায় দাঁড়িয়ে আছে। শাদ্দাদ তাকে জিজ্ঞেস করল, তুমি কে?
লোকটি বললেনঃ আমি মৃত্যুর ফেরেশতা আজরাঈল।
শাদ্দাদ বললঃ তুমি এখন এখানে কি উদ্দেশ্যে এসেছ?
আজরাঈল বললেনঃ আমার প্রতি নির্দেশ এসেছে তোমার জান কবজ করার।
শাদ্দাদ বললঃ আমাকে একটু সময় দাও। আমি আমার তৈরী পরম সাধের বেহেশতে একটু প্রবেশ করি এবং এক নজর ঘুরে দেখি।
আজরাঈল বললেনঃ তোমাকে এক মুহুর্তও সময় দানের অনুমতি নেই।
শাদ্দাদ বললঃ তাহলে অন্ততঃ আমাকে ঘোড়া থেকে নামতে দাও।
আজরাঈল বললেনঃ না, তুমি যে অবস্থায় আছ, সে অবস্থায়ই তোমার জান কবজ করা হবে।
শাদ্দাদ ঘোড়া থেকে এক পা নামিয়ে দিল। কিন্তু তা বেহেশতের চৌকাঠ স্পর্শ
করতে পারলনা। এই অবস্থায় তার মৃত্যু ঘটল। তার বেহেশতের আশা চিরতরে নির্মূল
হয়ে গেল।
ইতঃমধ্যে আল্লাহর নির্দেশে হযরত জিবরাঈল (আঃ) এক প্রচন্ড আওয়াজের মাধ্যমে
শাদ্দাদের বেহেশত ও লোক-লস্কর সব ধ্বংস করে দিলেন। এভাবে শাদ্দাদের রাজত্ব
চিরতরে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেল।
বর্ণিত আছে যে, হযরত মুয়াবিয়ার (রাঃ) রাজত্বকালে আব্দুল্লাহ বিন কালব নামক
এক ব্যক্তি ইয়ামানের একটি জায়গায় একটি মূল্যবান পাথর পেয়ে তা হযরত
মুয়াবিয়ার (রাঃ) নিকট উপস্থাপন করেন।
সেখানে তখন কা’ব বিন আহবার উপস্থিত ছিলেন। তিনি উক্ত মূল্যবান রত্ন দেখে
বললেন, এটি নিশ্চয় শাদ্দাদ নির্মিত বেহেশতের ধ্বংসাবশেষ। কেননা আমি রাসূল
(সাঃ) কে বলতে শুনেছি যে, আমার উম্মতের মধ্যে আব্দুল্লাহ নামক এক ব্যক্তি
শাদ্দাদ নির্মিত বেহেশতের স্থানে গিয়ে কিছু নিদর্শন দেখতে পাবে।
সেলিব্রেটিদের
নিয়ে ভক্তদের আগ্রহের শেষ নেই। কোন অভিনেতা বা অভিনেত্রী কোথায় কি করছেন,
কখন বিয়ে করবেন ইত্যাদি নিয়ে ভক্তদের জানার আগ্রহ অনেকটাই বেশি। ভক্তরা যেন
ওতপেতে বসে থাকে ঢালিউড কিং শাকিব খানের প্রেম-বিয়ের খবর জানতে। অবশেষে সব
জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে বিয়ের ঘোষণা দিলেন এ অভিনেতা। ঈদুল ফিতর
উপলক্ষে এবার আরটিভি নির্মাণ করেছে বিশেষ অনুষ্ঠান ঈদ আনন্দ আড্ডা। এ
অড্ডাতেই বিয়ের ঘোষণা দেন জনপ্রিয় এ তারকা।
এ সময় শাকিবের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন
জনপ্রিয় অভিনেত্রী ববি। ব্যবসা সফল সিনেমার এ জুটি কথা বলেছেন অভিনয়,
সিনেমা, ক্যারিয়ার ও ব্যক্তি জীবন নিয়ে।
অনুষ্ঠানে বিয়ে প্রসঙ্গে শাকিব খান বলেন,
‘বিয়ে তো করতেই হবে। মেয়ে দেখা চলছে। আগামী দুবছরের মধ্যে বিয়ে করব। এ দু
বছরের মধ্যে বউকে নিয়ে অনুষ্ঠানে আসব।’
ববি বলেন, ‘সিনেমাই আমার স্বপ্ন। সিনেমাকে নিয়েই আমার যাপিত জীবন আপাতত পার করতে চাই। সামনে আমার আরো চমকপ্রদ কাজ আসছে।’
বলিউড
হায়দার শহীদ কাপুরের বিয়ে এখন বলিউডের প্রধান আলোচ্য বিষয়। সকলেই জানতে
চাচ্ছেন কখন কোথায় তার বিয়ে হচ্ছে। কি কি আয়োজন থাকছে তার বিয়েতে? কারা
কারাই বা থাকছেন সেখানে? মোটামোটি তাদের বিয়ে নিয়ে সকলের ভাবনার অন্ত নেই।
আরে এটাতো হচ্ছে বাহির অবস্থা।
বিয়ের কথা ভাবলেই ঢের ঢের পুরুষের রাতের ঘুম হারাম হয়ে যায়! শহিদ কপূরেরও কি তা-ই হল?
আসলে, শহিদ কপূর আর আলিয়া ভট্ট হালফিলে মেতে রয়েছেন ‘শানদার’ প্রেমে।
আলিয়া তো সেই ছোটবেলা থেকেই মন দিয়েছিলেন শহিদকে। নিজেই জানিয়েছেন মেয়ে, ১১
বছর বয়সেই ‘ইশক্ ভিশক্’ দেখে তিনি মজেছিলেন শহিদে!
তবে, সেটাই তাঁদের ঘুম উড়ে যাওয়ার কারণ নয়। জানা যাচ্ছে, ‘কুইন’-খ্যাত
বিকাশ বহলের পরের ছবি ‘শানদার’-এ অভিনয় করবেন দু’জনে। সেখানে না কি তাঁদের
চরিত্রটা ইনসমনিয়াকের। রাতের পর রাত জেগে থাকতে থাকতে দু’জনে যখন ক্লান্ত,
তখন এক বিয়েবাড়িতে দেখা হয়ে যায় তাদের! তার পর কি তাদের চোখে ঘুম আর মনে
প্রেম আসে?
সেটা জানা যাবে ছবি মুক্তি পেলে! আপাতত জানা যাচ্ছে, ২০১৪-র সিদ্ধার্থ
মলহোত্র-পরিণীতি চোপড়া অভিনীত ‘হাসি তো ফাসি’-র পর কর্ণ জোহর-অনুরাগ
কাশ্যপের প্রযোজক জুটিকে আবার পাওয়া যাচ্ছে ‘শানদার’-এ। শহিদ-আলিয়ার সঙ্গে
এই রোমান্টিক ছবিতে দেখা যাবে পঙ্কজ কপূরকেও।
Liberal frontbencher says ‘fascinating’ US supreme
court decision will likely spur parliament to look at same-sex marriage
after the winter break
Gay marriage will likely be back on the agenda when parliament
resumes after the winter break, and a vote should be held before the
next election, cabinet minister Christopher Pyne says.
The US supreme court ruled on Friday
that marriage equality was a nationwide right and would require all
states to carry out and recognise same-sex marriage, a move Pyne
described as “fascinating”.
“When we come back in spring there’s every possibility that will be
back on the agenda,” he said, adding that a vote should be held this
year.
Tony Abbott has said he hasn’t changed his mind on gay marriage and that the historic ruling is a matter for the Americans.
“What happens in the United States is obviously a matter for the
United States, just as what happened in Ireland a few weeks ago is a
matter for the Irish,” the prime minister told reporters in Melbourne on
Saturday.
“Obviously there is a community debate going on, I have views on this
subject which are pretty well known and they haven’t changed.”
The Greens say the landmark ruling in the US is the loudest call yet for marriage equality in Australia.
“We clearly have some catching up to do here,” senator Janet Rice
said. “The Greens are committed to working with our cross-party
colleagues to make sure this happens by the end of the year.”
Momentum: cumulative total of countries that have legalised same sex-marriage
replay
Labor has also backed calls for action on gay marriage following the US supreme court’s historic ruling.
In a joint statement the Labor leader, Bill Shorten, and deputy, Tanya Plibersek, said the US upheld the truth of equality for all.
“This is a joyous day in America. In Australia, let us make it a call
to action,” they said. “It’s time to make marriage equality a reality.”
The former prime minister Kevin Rudd said now was the time to act on marriage equality in Australia.
“Fantastic decision in support of marriage equality by US supreme
court,” Rudd said on Twitter on Saturday. “Time now for Oz to act.”
The US decision to nationally legalise same-sex marriage completes an
“undemocratic march” to redefine the institution and more debate is
needed in Australia before it takes the same route, the Australian
Christian Lobby has said.
The ACL’s managing director, Lyle Shelton, blamed “judicial activism”
for the ruling, which he said put the rights of adults ahead of the
rights of children, who in turn would “miss out on one of their
parents.”
“A proper democratic debate where the consequences of redefining
marriage are allowed to be put in the public square is the path
Australia should pursue,” Shelton said.
“No
longer may this liberty be denied,” Justice Anthony M. Kennedy wrote
for the majority in the historic decision. “No union is more profound
than marriage, for it embodies the highest ideals of love, fidelity,
devotion, sacrifice and family. In forming a marital union, two people
become something greater than once they were.”
Marriage
is a “keystone of our social order,” Justice Kennedy said, adding that
the plaintiffs in the case were seeking “equal dignity in the eyes of
the law.”
The decision, which was the culmination of decades of litigation and activism, set off jubilation and tearful embraces across the country, the first same-sex marriages
in several states, and resistance — or at least stalling — in others.
It came against the backdrop of fast-moving changes in public opinion,
with polls indicating that most Americans now approve of the unions.
The
court’s four more liberal justices joined Justice Kennedy’s majority
opinion. Each member of the court’s conservative wing filed a separate
dissent, in tones ranging from resigned dismay to bitter scorn.
In dissent, Chief Justice John G. Roberts Jr. said the Constitution had nothing to say on the subject of same-sex marriage.
“If
you are among the many Americans — of whatever sexual orientation — who
favor expanding same-sex marriage, by all means celebrate today’s
decision,” Chief Justice Roberts wrote. “Celebrate the achievement of a
desired goal. Celebrate the opportunity for a new expression of
commitment to a partner. Celebrate the availability of new benefits. But
do not celebrate the Constitution. It had nothing to do with it.”
In
a second dissent, Justice Antonin Scalia mocked the soaring language of
Justice Kennedy, who has become the nation’s most important judicial
champion of gay rights.
“The
opinion is couched in a style that is as pretentious as its content is
egotistic,” Justice Scalia wrote of his colleague’s work. “Of course the
opinion’s showy profundities are often profoundly incoherent.”
As
Justice Kennedy finished announcing his opinion from the bench on
Friday, several lawyers seated in the bar section of the court’s gallery
wiped away tears, while others grinned and exchanged embraces.
Justice
John Paul Stevens, who retired in 2010, was on hand for the decision,
and many of the justices’ clerks took seats in the chamber, which was
nearly full as the ruling was announced. The decision made same-sex
marriage a reality in the 13 states that had continued to ban it.
Outside the Supreme Court,
the police allowed hundreds of people waving rainbow flags and holding
signs to advance onto the court plaza as those present for the decision
streamed down the steps. “Love has won,” the crowd chanted as courtroom
witnesses threw up their arms in victory.
In remarks in the Rose Garden, President Obama welcomed the decision, saying it “affirms what millions of Americans already believe in their hearts.”
“Today,” he said, “we can say, in no uncertain terms, that we have made our union a little more perfect.”
Justice
Kennedy was the author of all three of the Supreme Court’s previous gay
rights landmarks. The latest decision came exactly two years after his
majority opinion in United States v. Windsor,
which struck down a federal law denying benefits to married same-sex
couples, and exactly 12 years after his majority opinion in Lawrence v. Texas, which struck down laws making gay sex a crime.
In all of those decisions, Justice Kennedy embraced a vision of a living Constitution, one that evolves with societal changes.
“The
nature of injustice is that we may not always see it in our own times,”
he wrote on Friday. “The generations that wrote and ratified the Bill
of Rights and the Fourteenth Amendment did not presume to know the
extent of freedom in all of its dimensions, and so they entrusted to
future generations a charter protecting the right of all persons to
enjoy liberty as we learn its meaning.”
This
drew a withering response from Justice Scalia, a proponent of reading
the Constitution according to the original understanding of those who
adopted it. His dissent was joined by Justice Clarence Thomas.
“They
have discovered in the Fourteenth Amendment,” Justice Scalia wrote of
the majority, “a ‘fundamental right’ overlooked by every person alive at
the time of ratification, and almost everyone else in the time since.”
“These
justices know,” Justice Scalia said, “that limiting marriage to one man
and one woman is contrary to reason; they know that an institution as
old as government itself, and accepted by every nation in history until
15 years ago, cannot possibly be supported by anything other than
ignorance or bigotry.”
Justice
Kennedy rooted the ruling in a fundamental right to marriage. Of
special importance to couples, he said, is raising children.
“Without
the recognition, stability and predictability marriage offers,” he
wrote, “their children suffer the stigma of knowing their families are
somehow lesser. They also suffer the significant material costs of being
raised by unmarried parents, relegated through no fault of their own to
a more difficult and uncertain family life. The marriage laws at issue
here thus harm and humiliate the children of same-sex couples.”
Justices Ruth Bader Ginsburg, Stephen G. Breyer, Sonia Sotomayor and Elena Kagan joined the majority opinion.
In dissent, Chief Justice Roberts said the majority opinion was “an act of will, not legal judgment.”
“The
court invalidates the marriage laws of more than half the states and
orders the transformation of a social institution that has formed the
basis of human society for millennia, for the Kalahari Bushmen and the
Han Chinese, the Carthaginians and the Aztecs,” he wrote. “Just who do
we think we are?”
The
majority and dissenting opinions took differing views about whether the
decision would harm religious liberty. Justice Kennedy said the First
Amendment “ensures that religious organizations and persons are given
proper protection as they seek to teach the principles that are so
fulfilling and so central to their lives and faiths.” He said both sides
should engage in “an open and searching debate.”
Chief
Justice Roberts responded that “people of faith can take no comfort in
the treatment they receive from the majority today.”
Justice
Samuel A. Alito Jr., in his dissent, saw a broader threat from the
majority opinion. “It will be used to vilify Americans who are unwilling
to assent to the new orthodoxy,” Justice Alito wrote. “In the course of
its opinion, the majority compares traditional marriage laws to laws
that denied equal treatment for African-Americans and women. The
implications of this analogy will be exploited by those who are
determined to stamp out every vestige of dissent.”
Gay
rights advocates had constructed a careful litigation and public
relations strategy to build momentum and bring the issue to the Supreme
Court when it appeared ready to rule in their favor. As in earlier civil
rights cases, the court had responded cautiously and methodically,
laying judicial groundwork for a transformative decision.
It
waited for scores of lower courts to strike down bans on same-sex
marriages before addressing the issue, and Justice Kennedy took the
unusual step of listing those decisions in an appendix to his opinion.
Chief
Justice Roberts said that only 11 states and the District of Columbia
had embraced the right to same-sex marriage democratically, at voting
booths and in legislatures. The rest of the 37 states that allow such
unions did so because of court rulings. Gay rights advocates, the chief
justice wrote, would have been better off with a victory achieved
through the political process, particularly “when the winds of change
were freshening at their backs.”
In
his own dissent, Justice Scalia took a similar view, saying that the
majority’s assertiveness represented a “threat to American democracy.”
But
Justice Kennedy rejected that idea. “It is of no moment whether
advocates of same-sex marriage now enjoy or lack momentum in the
democratic process,” he wrote. “The issue before the court here is the
legal question whether the Constitution protects the right of same-sex
couples to marry.”
Later in the opinion, Justice Kennedy answered the question. “The Constitution,” he wrote, “grants them that right.”
Correction: June 26, 2015 An earlier version of this article misstated the time period
since Justice Anthony M. Kennedy wrote the majority opinion in Lawrence
v. Texas, which struck down laws making gay sex a crime. It is 12 years,
not 10.