Thursday, 30 July 2015

যে কারণে স্বর্ণের দাম কমেছে

যে কারণে স্বর্ণের দাম কমেছে


যে কারণে স্বর্ণের দাম কমেছে

 বিশ্ব স্বর্ণের বাজারে এখন নিম্নগামী। মাস দুয়েক আগেও ভরি প্রতি স্বর্ণের যে দাম ছিল এখন তারচেয়েও অনেক কমে গেছে।

সর্বশেষ খবর অনুযায়ী ভারতের বাজারে প্রতি দশ গ্রাম স্বর্ণ আগামী কয়েকদিনের মধ্যে মাত্র বিশ হাজার পাঁচশ রুপিতে নেমে আসতে পারে। গত পাঁচ বছরের মধ্যে স্বর্ণের দামের এমন অবনমন আর হয়নি। গত বছর অবশ্য জাতীয় রিজার্ভ কমে যাওয়ায় স্বর্ণের দামে কিছুটা তারতম্য হয়েছিল, কিন্তু চলতি দরের মতো নয়।

ধারণা করা হচ্ছে, স্বর্ণের দামের এই অবনমন ২০১৫-১৬ অর্থবছর পুরোটাই বিরাজ করতে পারে। ইন্ডিয়া রেটিংস অ্যান্ড রিসার্চ এজেন্সির বক্তব্য অনুসারে, ভারতের আভ্যন্তরীণ বাজারে দশ গ্রাম স্বর্ণের দাম বিশ হাজার পাঁচশ থেকে চব্বিশ হাজার রুপির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে, যদি যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রিয় ব্যাংক সূদের হার বাড়ায়। তবে রেটিং এজেন্সিটি আশা করছে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রিয় ব্যাংক খুব তারাতারি সূদের হার বাড়িয়ে স্বর্ণের দামের এই অবনমন ঠেকাবে।

অন্যদিকে বৈশ্বিকভাবে প্রতি আউন্স স্বর্ণ নয়শ ডলার থেকে এক হাজার পঁঞ্চাশ ডলারের মধ্যে থাকতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।

রেটিং এজেন্সিটির মতে, বৈশ্বিক অর্থনীতির এই অবনমনের সময়ে স্বর্ণের দাম রাতারাতি বাড়বে এমনটা আশা করা যাচ্ছে না। আন্তর্জাতিক মূল্যের উপর ভিত্তি করে নয়শ ডলারের নিচে স্বর্ণের দাম নামার কথা নয়। কারণ স্বর্ণের মূল্য নির্ভর করে মূলত আভ্যন্তরীণ মুদ্রা বাজারের অবস্থা ও ব্যাংকগুলোর আমানত প্রতি সূদের হারের উঠানামার উপর। পাশাপাশি আরও একটা ব্যাপার থেকে যায় স্বর্ণের মূল্যমান নির্ধারণ প্রশ্নে। খনিজাত স্বর্ণের উৎপাদনের উপরই দাম নির্ভর করে।

সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী বিশ্বের মোট স্বর্ণ চাহিদার প্রায় অর্ধেকই ভারত এবং চীনের।

গত ২০১১-২০১২ সালে ভারতের আভ্যন্তরীন অর্থনীতির দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাবো, তৎকালীন সময়ে স্বর্ণের চাহিদার তুলনায় যোগান কম থাকার কারণে কয়েক মাসের জন্য ভারতের বাজারে স্বর্ণের দাম বেড়ে গিয়েছিল। আর ওই দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে গত দুই বছরে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে সবচেয়ে বেশি পরিমান স্বর্ণ চোরাচালান হয়েছে।

স্বর্ণের মূল্য কমে যাওয়ার কারণে প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বেসরকারি শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো। কারণ আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের প্রশ্নে যখন কোনো প্রতিষ্ঠানকে ডলার হিসেবে মূল্য শোধ করার চুক্তি থাকছে, বর্তমানে স্বর্ণের দাম কমে যাওয়ায় অনেক প্রতিষ্ঠানই (ব্যাংক, বীমা, বাণিজ্যিক অর্থ লেনদেনকারী প্রতিষ্ঠান সমূহ) স্বর্ণে লেনদেন করে অর্থের তারল্যমানকে স্থিতিশীল রাখার চেষ্টা করছে।

কিন্তু তাতে বাণিজ্যিক ঝুকির মুখে পরছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি মানের ব্যবসায়িরা। সরকারগুলো বাজারে সরকারি বন্ড বা সঞ্চয়পত্র কম ছাড়ায় জনগণের হাতে থাকা নগদ অর্থ রাতারাতি অলস অর্থে পরিণত হচ্ছে। ব্যাংকগুলো সাধারণত এমন অবস্থায় সূদের হার বাড়িয়ে দিয়ে বাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করে। কিন্তু স্বর্ণের দাম কমে যাওয়ায় ব্যাংকগুলোর পক্ষে তাও সম্ভব হচ্ছে না।

ইয়াকুবই কেন? কীভাবে ছাড়া পেল বাকি পরিবার? কারা এই মেমনরা?

ইয়াকুবই কেন? কীভাবে ছাড়া পেল বাকি পরিবার? কারা এই মেমনরা?

ইয়াকুবই কেন? কীভাবে ছাড়া পেল বাকি পরিবার? কারা এই মেমনরা?


কয়েক ঘণ্টা আগেই মৃত্যু হয়েছে ইয়াকুব মেমনের। ১৯৯৩ মুম্বই ধারাবাহিক বিস্ফোরণের অপরাধীদের মধ্যে একমাত্র ইয়াকুবেরই জীবন শেষ হয়েছে ফাঁসি কাঠে। মুম্বইয়ের অভিজাত মেমন পরিবারের সন্তান ইয়াকুব কোথায় বসে করেছিলেন বিস্ফোরণের পরিকল্পনা? কী ছিল পরিবারের অবদান? দেখে নেওয়া যাক মেমন পরিবারের ইতিহাস।
মুম্বইয়ের মাহিমে মাখদুম শাহ বাবা দরগার কাছে আল-হোসেন বহুতলে থাকতেন ইয়াকুবের বাবা মা আবদুল রাজাক ও হানিফা মেমন। এই আট তলা বাড়িতে বসেই নাশকতার ছক কষেছিলেন মুস্তাক টাইগার মেমন ও দাউদ ইব্রাহিম। আল হুসেনি বিল্ডিংয়ে গ্যারেজে বিভিন্ন গাড়ি ও স্কুটারে আরডিএক্স রেখেছিল টাইগারের লোকেরা।
এই বিল্ডিংয়ের দ্বিতলে একটি ফ্ল্যাট রয়েছে সদ্যমৃত ইয়াকুবের। কীভাবে ছাড়া পেলেন মেমন পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা?
আবদুল রাজাক মেমন-মুম্বই লিগে খেলার সময় নবাব পতৌদির নামানুসারে 'টাইগার' বলে ডাকা হতো তাকে। ১৯৯৪ সালে মেমন পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে বিদেশ থেকে ফেরার পরই গ্রেফতার হন তিনি। জেলে অসুস্থ হয়ে পড়েন, কয়েক বছর পর জামিনও পেয়ে যান। অবশেষে ২০০১ সালে ৭৩ বছর বয়সে মারা যান তিনি।
হানিফা মেমন-বিস্ফোরণের মূলচক্রী টাইগার ও তার বন্ধুদের আশ্রয় দেওয়ার অপরাধে গ্রেফতার হন হানিফা। কয়েকবছর পর প্রমাণের অভাবে তার জামিন মঞ্জুর করে টাডা আদালত।
মুস্তাক মেমেন ওরফে টাইগার-টাইগারের মাধ্যমে ভারতে ব্যবসা চালাতেন দাউদ ইব্রাহিম। বিস্ফোরণের আগের দিন দুবাই পালিয়ে যান টাইগার। সেখান থেকে যান পাকিস্তান। পুলিসের অনুমান পাকিস্তানেই দাউদের সঙ্গে লুকিয়ে রয়েছেন ভারতের মোস্ট ওয়ান্টেড অপরাধী। বাবরি মসজিদ ধ্বংসের জবাবে দাউদের সঙ্গে মুম্বই বিস্ফোরণের ছক কষেছিলেন টাইগার।
ইয়াকুব মেমন-টাইগার মেমনের ব্যবসা সহ গোটা পরিবারের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের খেয়াল রাখতেন পেশায় চাটার্ড অ্যাকাউট্যান্ট ইয়াকুব। টাডা আদালতের তথ্য অনুযায়ী বিস্ফোরণে অপরাধীদের দুবাই হয়ে পাকিস্তানে যাওয়ার টিকিট করে দিয়েছিলেন ইয়াকুবই। ১৯৯৪ সালে গ্রেফতার হন ইয়াকুব। ২০০৬ সালে তাকে দোষী সব্যস্ত করে টাডা আদালত। ২০০৭ সালের ২৭ জুলাই তাকে মৃত্যুদণ্ডের সাজা শোনায় টাডা আদালত। ২০১৩ সালের মার্চ মাসে মৃত্যুদণ্ডের সাজা বহাল রাখে শীর্ষ আদালত। ২০১৪ সালে তার প্রাণভিক্ষার আর্জি খারিজ করে দেন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি। ২০১৫ সালের ১০ এপ্রিল আর্জি খারিজ হয়ে যায় সুপ্রিম কোর্টেও। ২৯ এপ্রিল তার মৃত্যুদণ্ডের দিন ধার্য করে টাডা আদালত।
সুলেমন মেমন-ভাল ব্যবহার ও দরিয়া দিলের জন্য সকলের কাছে জনপ্রিয় ছিলেন ইয়াকুবের ভাই সুলেমন। বিস্ফোরণ ঘটাতে সাহায্য করার অপরাধে ১৯৯৪ সালে পরিবারের বাকি সদস্যদের সঙ্গে গ্রেফতার হন সুলেমনও। প্রমাণের অভাবে জামিন পান তিনি।
রাহিন মেমন-স্বামীর সঙ্গেই গ্রেফতার হয়েছিলেন ইয়াকুবের স্ত্রী রাহিনও। প্রমাণের অভাবে ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ছাড়া পেয়ে যান তিনি।
রুবিনা মেমন-বিস্ফোরণে ব্যবহৃত মারুতি ভ্যান নথিভুক্ত ছিল রুবিনার নামে। তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা শোনায় টাডা আদালত। ওরলিতে থেকে উদ্ধার হওয়া মারুতি ভ্যানে মিলেছিল একে-৫৬ রাইফেল ও গ্রেনেড। রুবিনা আদালতে জানান পরিবারের কিছু সম্পত্তি তার নামে থাকা মানেই বিস্ফোরণে তিনি যুক্ত ছিলেন তা প্রমাণ হয় না।
ইসা মেমন-গোটা পরিবারের সঙ্গে গ্রেফতার হয়েছিলেন টাইগারের অন্য ভাই ইসাও। টাডা আদালতে দোষী সব্যস্ত হন তিনি। আপাতত ঔরঙ্গাবাদ জেলে যাবজ্জীবন সাজা খাটছেন তিনি।
ইউসুফ মেমন-টাইগার মেমনের অন্য ভাই ইউসুফও গ্রেফতার হন পরিবারের সঙ্গেই। টাডা অদালতে দোষী সব্যস্ত হয়ে ঔরঙ্গাবাদ জেলে যাবজ্জীবন সাজা খাটছেন ইউসুফও। স্কিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত তিনি।
আয়ুব মেমন-ঘটনার পর থেকেই ফেরার আবদুল রাজাক-হানিফার সবথেকে বড় ছেলে আয়ুব। পুলিসের অনুমান তিনিও টাইগারের সঙ্গে পাকিস্তানে রয়েছেন।





End..............!!!


Wednesday, 29 July 2015

ভারতে বড় ধরনের হামলার ছক কষছে আইএস

ভারতে বড় ধরনের হামলার ছক কষছে আইএস


মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে 'পরোক্ষ যুদ্ধে' প্ররোচিত করার জন্য ভারতে বড়সড় নাশকতার ছক কষছে জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস)। এর জন্য পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের তালিবানকে যুক্ত করে এক বৃহৎ জঙ্গিবাহিনী গড়ে তুলতে তৎপর হয়ে উঠেছে তারা।


মঙ্গলবার এক মার্কিন পত্রিকায় প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, সম্প্রতি এক পাক নাগরিকের কাছ থেকে উর্দুতে লেখা ৩২-পাতার একটি নথি উদ্ধার হয়েছে। সেখানেই এই হামলা সংক্রান্ত তথ্য ছিল বলে জানা গেছে। বস্তুত, ওই ব্যক্তির সঙ্গে পাক তালিবানের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে। ফলে, আশঙ্কাকে অমূলক ভাবতে নারাজ আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা।প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারতে হামলা চালানোর সব রকম প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে আইএস। জঙ্গিগোষ্ঠীর ধারণা, ভারতে হামলা হলে তা অচিরেই আমেরিকাকে প্ররোচিত করবে পাল্টা হামলা চালানোর জন্য। এটাই চাইছে আইএস! মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খুল্লমখুল্লা যুদ্ধে না গিয়ে প্রলোভন দেখিয়ে নিজেদের ঘাঁটিতে নিয়ে এসে যুদ্ধ করা।



এই প্রসঙ্গে মার্কিন পত্রিকাটি ‘আর্মাগেডন’-এর তুলনা টেনে এনেছে। বাইবেল-এর নিউ টেস্টামেন্ট অনুযায়ী, আর্মাগেডন হল শুভ ও অশুভ শক্তির অন্তিম লড়াই। নথিতে বলা হয়েছে, একদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সব সঙ্গীদের নিয়ে আসবে, অন্যদিকে সব ‘উম্মাহ’ বা মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা একজোট হয়ে পাশ্চাত্য শক্তির মোকাবিলা করবে। সেই লড়াই হবে অন্তিম লড়াই, যাকে আর্মাগেডন বলে উল্লেখ করা হয়েছে।



উদ্ধার হওয়া নথির মর্মার্থ ও সত্যাসত্য যাচাই করার জন্য তা হার্ভার্ডের এক পণ্ডিতকে দিয়ে ইংরেজিতে রূপান্তর করানো হয়। পরে, বিভিন্ন গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের দিয়ে যাচাই করা হয়। তারা সকলেই জানান, নথিতে যে বিভিন্ন চিহ্ন রয়েছে, তার লেখার ধরন এবং বিভিন্ন নামকরণ— এসব থেকে স্পষ্ট যে তা আসল।কিন্তু কেন ভারতকে বেছে নিয়েছে আইএস? মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা সিআইএ-র প্রাক্তন কর্তা ব্রুস রিডেল জানান, ভারতে হামলা হলে তাতে আইএস-এর নাম আরও ছড়িয়ে পড়বে। দ্বিতীয়ত, সামগ্রিক দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের স্থিতিশীলতা লঙ্ঘন হবে। বলা যেতে পারে, বিশ্বের নজর আকর্ষণ করতে ভারতই সেরা জায়গা বলে মনে করছে আইএস।



নথি অনুযায়ী, চূড়ান্ত লড়াইয়ের জন্য ইতিমধ্যেই আফগান ও পাক তালিবানের বিভিন্ন গোষ্ঠীকে যুক্ত করে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসার ভাবনাতচিন্তা করছে আইএস। এতে, একযোগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সহযোগী দেশগুলির মোকাবিলা করা যাবে, এবং বিশ্বে সন্ত্রাসের প্রতি ভীতিকে আরও প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব হবে। এমনটাই মনে করছে আইএস। শুধু তাই নয়। লড়াই কেমন হবে, তার নীল-নকশাও ওই নথিতে রয়েছে। রয়েছে বিশ্বজুড়ে ‘ক্যালিফেট’ বা খিলাফত-রাজ প্রতিষ্ঠা করতে।নথি উদ্ধার হওয়ার পরই নড়েচড়ে বসেছে মার্কিন প্রশাসন। জানা গেছে, হোয়াইট হাউস বিষয়টির ওপর নজর রাখছে। গত দুমাসে মার্কিন ও পাকিস্তানের মধ্যে এই নিয়ে বিস্তর আলোচনাও হয়েছে।

৯শ টাকায় স্মার্টফোন, ১৪শ টাকায় ট্যাব

৯শ টাকায় স্মার্টফোন, ১৪শ টাকায় ট্যাব


চীনের স্মার্টফোনকে টক্কর দিতে ভারতের বাজারে এসেছে ‘ইনফোকাস’। যুক্তরাষ্ট্রের এই প্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ভারতের বাজারে সস্তায় স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট পিসি বাজারজাত করছে। মাত্র ৭৯৯ রুপিতে প্রতিষ্ঠানটি স্মার্টফোন বিক্রি করছে। যা কিনা বাংলাদেশি টাকায় দাঁড়ায় ৯৭৩ টাকা। অন্যদিকে ইনফোকাসের ট্যাব পাওয়া যাবে ১২০০ রুপিতে। বাংলাদেশি টাকায় এটির দাম পড়বে ১৪৬২ টাকা।


ইনফোকাস স্মার্টফোন এবং ট্যাব ছাড়াও ভারতে টেলিভিশনও বিক্রি করার উদ্যোগ নিয়ে। সস্তায় এসব পণ্য বিক্রি করে ২০১৭ সাল নাগাদ ভারত থেকে ১০০ কোটি ডলার আয় করার পরিকল্পনা নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।এ বিষয়ে ইনফোকাস ইন্ডিয়ার প্রধান সচিন থাপারের ভাষ্য, ২০১৬ সালের মার্চের মধ্যেই ভারতে ৫০ লক্ষ মার্কিন ডলার আয় করবে ইনফোকাস।বর্তমানে ফক্সকনের সঙ্গে জোটবেধে ভারতে মোবাইল হ্যান্ডসেট তৈরি করছে প্রতিষ্ঠানটি। ফক্সকনের সহযোগী হয়ে টেলিভিশনও তৈরি করবে ইনফোকাস।



মঙ্গলবার ভারতে বাজারে একসঙ্গে চারটি নতুন স্মার্টফোন অবমুক্ত করেছে ইনফোকাস। এগুলো হলো M812, M808, M550-3D ও M370। এই স্মার্টফোনগুলো ৫ হাজার ৯৯৯ রুপি থেকে ১৯ হাজার ৯৯৯ রুপিতে পাওয়া যাচ্ছে। অন্যদিকে ইনফোকাসের সস্তায় ফোনগুলোতে রয়েছেই।

Meet Windows 10, a Throwback With Upgrades in Software and Security

Meet Windows 10, a Throwback With Upgrades in Software and Security

Employees gathered at the Microsoft Windows 10 booth at the Ani-Com & Games fair in Hong Kong. 
Windows 10, the next version of Microsoft’s operating system, arrives on Wednesday, and it will have a familiar look and feel to the more than one billion people who have touched a Windows computer in the last two decades.
That is a stark change from the last time Microsoft made a big revision to its operating system, in 2012 with the release of Windows 8 — a release that didn’t go so well. Many customers were confused by the flurry of changes that were designed for so-called hybrid devices that doubled as PCs and tablets. Microsoft’s chief executive, Satya Nadella, said last year that the company “got a few places wrong in Windows 8.”
With Windows 10, Microsoft is offering something of a throwback to the earlier versions. The software also comes with an enticing price tag for users of Windows 7 and 8: free. But perhaps more than anything, there are a handful of new features that might make users consider making the switch.

The Trusty Start Button


Clicking on the Start button brings up groups of tiles that can be tailored to your preferences. Credit Microsoft
Back is the classic Start button, the one-touch access to a main menu, including shortcuts to a user’s list of apps and documents. Like old times, it can be opened with the click of a mouse or by pressing the Windows shortcut on a keyboard. (The Start button was still available in Windows 8, but some users were confused because it was hidden from plain sight.)
Microsoft made efforts to modernize the Start menu with a fresh design. Clicking on the Start button brings up groups of tiles that can be tailored to your preferences. For example, I easily created a group of tiles labeled “Productivity” and pinned some of my most frequently used software for work, including apps for email, web browsing, Twitter, a calculator and Microsoft Word. Removing unwanted apps from the group is easy — you just choose to “unpin” the tile.
For longtime Windows users, the more intimidating part to get used to will be tablet mode. With hybrid tablets, such as the Microsoft Surface, you can detach the keyboard from the screen and switch into a different software interface optimized for tablets. In tablet mode, apps consume the entire screen; the tiles of the Start section are enlarged to be easier to see and touch.
Fortunately, interacting with Windows 10 on a touch screen is generally the same as with most modern touch-enabled devices. Pinch outward to zoom in, swipe up to scroll down, swipe left to pan right. And even in tablet mode, the trusty Start menu remains there to remind you this is still Windows you’re dealing with.

A Virtual Assistant


For now, Microsoft's virtual assistant, Cortana,  will primarily live on computers and tablets. Credit Microsoft
A new addition right next to the Start button is Cortana, Microsoft’s virtual assistant. A user can do a search by typing in a query or speaking a command into the microphone. Saying commands like “Remind me to buy milk on Tuesday” sets up a reminder notification that will alert you on that day, and “Schedule meeting tomorrow at 3 p.m.” creates an appointment in your calendar.
On other questions, like finding a place to eat, Cortana often falls back to doing searches on Bing.com, Microsoft’s search engine, which is less proficient than Google’s search engine. In tests, Cortana generated mixed results. Asking Cortana to look up a place to eat nearby retrieved a list of Bing search results for the term “Find me places to eat nearby,” which included the website places-to-eat-near-me.com, as opposed to showing a list of restaurants. (By contrast, the same query on Siri, Apple’s virtual assistant, brought up Yelp listings of popular restaurants within half a mile from me here in San Francisco.)

On the other hand, Cortana did respond adequately to some other commands, like “Show me showtimes for ‘Trainwreck,’” which loaded a schedule of movie theaters showing the movie nearby.
A big hole in Cortana is the mobile phone experience. Cortana is built in to Windows phones and the problem is, you probably don’t own one. To date, Microsoft’s Windows Phone platform has 3.5 percent market share in the United States, according to Kantar Worldpanel.
Microsoft says that Cortana will eventually be available as an app on devices running Google’s Android and Apple’s iOS mobile software. For now, though, Cortana will primarily live on computers and tablets, limiting its usefulness.
It’s difficult to imagine that while on the go, people will yank a Windows tablet or computer out of their bag to ask Cortana to schedule a calendar appointment or create a reminder. In addition, the idea of using a voice assistant on a stationary computer in a typical office environment, where colleagues will overhear you over their cubicle walls yapping to Cortana, seems off-putting. As a result, in its current state, Cortana is a promising start, but it’s far less useful than its direct rivals, Siri and Google’s Now, which are widely available on smartphones worldwide.

More Built-In Security


The Windows Hello feature allows users to log in using fingerprint recognition. Credit Microsoft
Microsoft has made some bold promises about improvements to security in Windows 10. Chris Hallum, a senior product marketing manager for Microsoft, said in an interview that because of all the security enhancements in Windows 10, consumers and businesses won’t have to install additional security software to protect their machines. “We include a full-fledged antivirus solution in Windows,” he said.
Microsoft has been including these deeper security features since Windows 8. But with Windows XP and Windows 7, far more popular versions of the software, it was practically a requirement to buy and install third-party antivirus software from McAfee or Norton, unless you wanted to be eaten alive by hackers.
Mr. Hallum said Microsoft was taking a multifaceted approach to protecting user identities as well as blocking malicious software. For one, Microsoft Edge, the default browser in Windows 10, includes a feature called SmartScreen, which can identify malicious websites by scanning them for suspicious characteristics. The Edge browser also keeps some add-on software for the browser, like Adobe Flash, up-to-date to safeguard you from the latest vulnerabilities. Another feature, Windows Defender, can identify potentially harmful software you’ve downloaded and warn you before you run it.
Are you really safe not installing additional antivirus software? As we should all know by now, almost all computer systems have some vulnerability. Still, Charlie Miller, a security researcher, said Windows 10’s security features should work as well as other antivirus software. He noted that Windows Defender had been a strong security program for some time.

The Upgrade Process

Windows 7 and Windows 8 users will receive alerts when they are able to download the upgrade. Credit Microsoft
Beginning Wednesday, Microsoft will be releasing the operating system over the Internet in waves, starting with people who signed up to test early versions of the software as part of its “insiders” program. Later, Windows 7 and Windows 8 users who receive alerts notifying them of the upgrade will be able to download it.
At the time of my testing, ahead of the public release of Windows 10, I encountered a number of bugs. To name just two examples: In one incident, Microsoft’s Edge browser blocked me for an entire night from using Google Mail, after mistakenly identifying it as a malicious website — though the next morning I was able to log in. I also had a frustrating time trying to compose a document inside Google Docs, when the Edge browser occasionally failed to detect when I was hitting the space bar; Microsoft confirmed it would fix the issue shortly after release.
Combine the early bugs with the spottiness of Cortana and the fact that third-party app developers are still updating their Windows apps for Windows 10, and the operating system still has a little ways to go before it becomes a solid all-around upgrade. But the improvements to security, along with the familiar user interface, should be reasons to grab this upgrade sooner than later (especially if you’re on Windows 7 and lacking up-to-date security tools). The upgrade will be free for up to a year — after that, Microsoft may begin charging for it.
For to-be switchers, Microsoft offers a web tool where users can check if their apps are compatible with Windows 10 before making the switch. If you’re eager to get in line for an upgrade, you can reserve a download on Microsoft’s website.

আবদুল কালামের ১০টি উক্তি, যা আপনার জীবনধারা পালটে দেবে

আবদুল কালামের ১০টি উক্তি, যা আপনার জীবনধারা পালটে দেবে

আবদুল কালামের ১০টি উক্তি, যা আপনার জীবনধারা পালটে দেবে

১। 'স্বপ্ন সেটা নয় যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখো। স্বপ্ন সেটা যেটা তোমায় ঘুমোতে দেয় না।'
২। 'সূর্যের মতো দীপ্তিমান হতে হলে প্রথমে তোমাকে সূর্যের মতোই পুড়তে হবে।'
৩। 'যদি তুমি তোমার কাজকে স্যালুট কর, দেখো তোমায় আর কাউকে স্যালুট করতে হবে না। কিন্তু তুমি যদি তোমার কাজকে অসম্মান কর, অমর্যাদা কর, ফাঁকি দাও, তাহলে তোমায় সবাইকে স্যালুট করতে হবে।'
৪। 'যারা হৃদয় দিয়ে কাজ করতে পারে না; তাদের অর্জন অন্তঃসারশূন্য, উৎসাহহীন সাফল্য চারদিকে তিক্ততার উদ্ভব ঘটায়।'

৫। প্রতিদিন সকালে এই পাঁচটা লাইন বলো :
১) আমি সেরা।
২) আমি করতে পারি
৩) সৃষ্টিকর্তা সব সময় আমার সঙ্গে আছে
৪) আমি জয়ী
৫) আজ দিনটা আমার
৬। 'ভিন্নভাবে চিন্তা করার ও উদ্ভাবনের সাহস থাকতে হবে, অপরিচিত পথে চলার ও অসম্ভব জিনিস আবিষ্কারের সাহস থাকতে হবে এবং সমস্যাকে জয় করে সফল হতে হবে। এ সকল মহানগুণের দ্বারা তরুণদের চালিত হতে হবে। তরুণ প্রজন্মের প্রতি এই আমার বার্তা।'
৭। 'জীবন একটি কঠিন খেলা। ব্যক্তি হিসেবে মৌলিক অধিকার ধরে রাখার মাধ্যমেই শুধুমাত্র তুমি সেখানে জয়ী হতে পারবে।'
৮। 'আকাশের দিকে তাকাও। আমরা একা নই। পুরো মহাবিশ্ব আমাদের প্রতি বন্ধুত্বসুলভ। যারা স্বপ্ন দেখে এবং কাজ করে শুধুমাত্র তাদেরকেই শ্রেষ্ঠটা দেওয়ার জন্য চক্রান্তে লিপ্ত এই বিশ্ব।'
৯। 'উৎকর্ষতা একটি চলমান প্রক্রিয়া এবং এটি কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়।'
১০ 'যদি একটি দেশকে দুর্নীতিমুক্ত এবং সুন্দর মনের মানুষের জাতি হতে হয়, তাহলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এ ক্ষেত্রে তিনজন সামাজিক সদস্য পার্থক্য এনে দিতে পারে। তারা হলেন বাবা, মা এবং শিক্ষক।'

এগোচ্ছে অতি গভীর নিম্নচাপ, আতঙ্কে দুই বাংলা

এগোচ্ছে অতি গভীর নিম্নচাপ, আতঙ্কে দুই বাংলা

1

                                                                                   অতি গভীর নিম্নচাপ। কলকাতা থেকে ৩০০কিমি দক্ষিণ পূর্বে। বুধবার সকাল ১০টা।

যা ভাবা গিয়েছিল সেটাই হল। বঙ্গোপসাগরের গভীর নিম্নচাপ শক্তি বাড়িয়ে বুধবার সকালেই পরিণত হল অতি গভীর নিম্নচাপে।
সঙ্গে সঙ্গে তিন দিন এক জায়গায় আটকে থাকা নিম্নচাপটি অবশেষে নড়তে শুরু করেছে। গত তিন দিনের অবস্থান সামান্য বদলে এ দিন সকালে অতি গভীর নিম্নচাপটি কিছুটা সরে এসেছে বাংলাদেশ উপকূলের দিকে। এ দিন বেলা ১০ টা নাগাদ ও অতি গভীর নিম্নচাপটি কলকাতার ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থান করছিল সেটি।
আগামী দু’দিন নিম্নচাপটির অবস্থান কী হবে তার একটা পূর্বাভাসও এদিন দিতে সমর্থ হয়েছেন আবহবিদেরা। আলিপুর হাওয়া অফিসের অধিকর্তা গোকুলচন্দ্র দেবনাথ জানাচ্ছেন, ‘‘আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অতি গভীর নিম্নচাপটি বাংলাদেশ উপকূল দিয়ে স্থলভূমিতে প্রবেশ করবে। তার পরে সে অভিমুখ বদল করে সরে আসবে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের দিকে। ফলে আগামী কয়েক দিন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে অতি ভারী বৃষ্টি হবে। আমরা সংশ্লিষ্ট সব দফতরকেই সতর্ক করে দিয়েছি।’
তবে ওই অতিগভীর নিম্নচাপটি শেষ পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিয়ে আরও ধ্বংসাত্মক হয়ে উঠবে কী না তা নিয়ে আবহবিদদের মধ্যে মতপার্থক্য রয়েছে। বিদেশি আবহাওয়া সংস্থাগুলির কয়েকটি ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে, অতিগভীর নিম্নচাপটি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের চেহারা নিয়ে স্থলভূমিতে প্রবেশ করবে। পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশ উপকূলে সে ধ্বংসলীলা চালাবে বলেও বিদেশি আবহাওয়া সংস্থাগুলির কেউ কেউ সতর্কতা জারি করেছে। তবে আলিপুর আবহাওয়া অফিস এখনই তেমনটা মনে করছে না।
গোকুলবাবু জানাচ্ছেন, ‘‘অতি গভীর নিম্নচাপটি উপকূলের এত কাছে রয়েছে যে সেটি শক্তি বাড়িয়ে এখন আর ঘূর্ণিঝড়ের চেহারা নিতে পারবে না বলেই আমরা মনে করছি। তাই এখনও আমরা ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কতা জারি করিনি। পরিস্থিতির দিকে আমরা নজর রাখছি।’’ আগামী ২৪ ঘণ্টায় ওই অতি গভীর নিম্নচাপটির ভূমিকা কী হয় তার উপরেই দক্ষিণবঙ্গে আগামী কয়েক দিনের আবহাওয়া নির্ভর করবে। যদি অতি গভীর নিম্নচাপ আর শক্তি না বাড়ায় তবে সেটি স্থলভূমিতে ঢোকার সময় ঝড়ের গতি থাকবে ঘণ্টায় ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার। সঙ্গে অতি ভারী বর্ষণ হবে।
তিন দিন একই স্থানে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকা গভীর নিম্নচাপটি শক্তি বাড়িয়ে উপকূল অভিমুখে যাত্রা শুরু করেছে তা এ দিন সকালের আবহাওয়া পরিস্থিতি দেখেই কিন্তু বোঝা গিয়েছে। কলকাতায় বইছে ঝোড়ো হাওয়া। মাঝে মধ্যে এক-আধ পশলা বৃষ্টি হচ্ছে। আকাশ পুরো থম মেরে আছে। দিঘা, শঙ্করপুর, নামখানা, সাগর, হিঙ্গলগঞ্জে বাতাসের গতিবেগ ছিল অনেক বেশি। অতি গভীর নিম্নচাপের ফলে ইতিমধ্যেই উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনার বেশ কিছু নদীবাঁধে ফাটল ধরেছে। প্লাবিত হয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকা। অতি গভীর নিম্নচাপটি উপকূলের দিকে এগিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে সমুদ্র আরও উত্তাল হবে। তাতে নদীবাঁধগুলির অবস্থা আরও সঙ্গীন হয়ে পড়বে বলে সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস। 


ভারতরত্নের নাম জানেন না, অনুষ্কা?

ভারতরত্নের নাম জানেন না, অনুষ্কা?


১
সদ্য প্রয়াত প্রাক্তন রাষ্ট্রপতির নামটাও জানতেন না অনুষ্কা শর্মা! তাঁর টুইট তো অন্তত সে কথাই বলছে!
এপিজে আব্দুল কালামের প্রয়াণে স্বাভাবিক ভাবেই শোকস্তব্ধ দেশ। সকাল থেকেই সেলেব্রিটিদের টুইটে ঘনিয়েছে শোকের ছায়া। সেই তালিকায় নিজের নামটি যুক্ত করতে গিয়েই নতুন করে বিতর্কের মুখে পড়লেন নায়িকা। রাষ্ট্রপতির নামটা ভুল লিখে পোস্ট করে দিলেন তাঁর শোকবার্তা।
অনুষ্কা সেই টুইটে লিখেছিলেন, ‘এবিজে কালাম আজাদ’! কোনও কিছু না ভেবেই তার পর নায়িকা ব্যস্ত ছিলেন নিজের কাজে। শোকপ্রকাশ হয়ে গিয়েছে, এ বার তো নিজের জীবনে মন দিলেই হয়!



অনুষ্কার প্রথম টুইট
কিন্তু, কিছুক্ষণের মধ্যেই টনক নড়ল তাঁর। সোশ্যাল মিডিয়ায় যখন তুমুল ঝড় উঠল নায়িকার অজ্ঞানতা নিয়ে, তখন সে দিকে না তাকিয়ে উপায় কী!
অবশ্য, ভুলটা জানার পর সেটা শুধরে নিতে খুব একটা সময় নেননি অনুষ্কা। সবার প্রথমে ঝড়ের বেগে টুইট-টা মুছে দিয়েছেন। এবং শুধরে নিয়ে নতুন করে টুইট করেছেন।



অনুষ্কার দ্বিতীয় টুইট
এ বার কী লিখলেন তিনি?
লিখেছেন, “এপিজে আব্দুল কালামের প্রয়াণের খবরটা পেয়ে খুবই খারাপ লাগছে। অনুপ্রেরণাদায়ক এ হেন প্রজ্ঞার অকালমৃত্যু রীতিমতো অপূরণীয় এক ক্ষতি। তাঁর আত্মা শান্তি পাক!”

স্মরণে মিসাইল ম্যান (১৯৩১-২০১৫)

স্মরণে মিসাইল ম্যান (১৯৩১-২০১৫)


2


১৯৩১ সালে তামিলনাড়ুর রামেশ্বরমে এক দরিদ্র মত্স্যজীবী পরিবারে জন্ম আবুল পকির জয়নুল আবদিন আবদুল কালামের। দেশের একাদশতম রাষ্ট্রপতি। তিনিই দেশের একমাত্র বৈজ্ঞানিক যিনি রাষ্ট্রপতির পদ অলঙ্কৃত করেছেন। সোমবার ২৭ জুলাই ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্টের এক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শিলংয়ে এসেছিলেন কালাম।  ওই দিন সন্ধা সাড়ে ছ’টা নাগাদ বক্তৃতা দিতে দিতেই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ৭টার সময় মারা যান প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি কালাম। এই গ্যালারিতে ধরা রইল ‘সর্বসাধারণের রাষ্ট্রপতি’-র বিভিন্ন মুহূর্ত।

Friday, 10 July 2015

দেশের ‘সর্বাধিক ব্যয়বহুল’ ছবি ঘিরে উন্মাদনা

দেশের ‘সর্বাধিক ব্যয়বহুল’ ছবি ঘিরে উন্মাদনা

1


ইতিমধ্যেই এই ছবির গায়ে লেগে গিয়েছে ‘ভারতের ট্রয়’ বা ‘ভারতের হারকিউলিস’-জাতীয় ট্যাগ। এ কথাও শোনা যাচ্ছে, এখনও পর্যন্ত এটিই এ দেশের সব থেকে ব্যয়বহুল ছবি। এস এস রাজামৌলি পরিচালিত তামিল-তেলুগু ডবল ভার্সন ছবি ‘বাহুবলী’-কে ঘিরে স্বভাবতই দর্শকের কৌতূহল তুঙ্গে।

রিলিজের দিন দুয়েক আগেই সেই কৌতূহলের উত্তাপ টের পাওয়া গেল হায়দরাবাদ শহরে। এখানকার মাল্টিপ্লেক্সগুলিতে টিকিটের জন্য যে রকম লাইন পড়েছে, তেমনটা ইদানীংকালে বড় একটা দেখা যায় না। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অজগরের মতো পেঁচিয়েছে লাইন। এক মাল্টিপ্লেক্সের পিআরও তো বলেই ফেললেন যে, এমন দৃশ্য শেষ দেখা গিয়েছিল চিরঞ্জীবীর জমানায়।

অবশ্য, ‘বাহুবলী’ ঘিরে এমন উন্মাদনার কারণও রয়েছে। কিংবদন্তী-ভিত্তিক এই ছবির বাজেট ছিল ২৫০ কোটি টাকা। ছবিটি তুলতে সময় লেগেছে তিন বছর। ‘বাহুবলী’-তে অভিনয় করেছেন প্রভাস, রানা দুগ্গুবাতি, অনুষ্কা এবং তমন্না। হিন্দি এবং মলয়ালম ভাষায় ছবিটিকে ডাব করাও হয়েছে।

দেশের ‘সর্বাধিক ব্যয়বহুল’  এই ছবি নিয়ে সদর্থক আলোচনায় মেতেছেন বলিউড-তারকারাও। এমনকী, স্বয়ং অমিতাভ বচ্চনও। কিছু দিন আগেই টুইট করেছেন বচ্চন, এমন ছবিতে তাঁকে অভিনয়ের সুযোগ না দেওয়াটা না কি ঘোরতর অন্যায়!

Friday, 3 July 2015

আল কোরআনের আলোকে জেনে নিন জিন জাতি সৃষ্টির ইতিহাস

আল কোরআনের আলোকে জেনে নিন জিন জাতি সৃষ্টির ইতিহাস



মহান আল্লাহ তায়ালা শুধু মানুষ এবং জ্বিন জাতিকে সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদত করার জন্য। আল্লাহ তায়ালার সৃষ্ট ১৮ হাজার মাকলুকাতের মধ্যে অন্য কোন প্রাণী কে আল্লাহ তায়ালার ইবাদত করতে হয় না। শুধু মানুষ এবং জ্বিনকে ইবাদন করতে হয়। তাই একজন মুসলমান হিসেবে আপনার জ্ঞানের প্রসার ঘটানেরা জন্য জ্বিন জাতির সৃষ্টির ইতিহাস জেনে রাখা দরকার।
চলুন আল কোরআনের আলোকে জ্বিন জার্তির সৃষ্টির ইতিহাস জেনে নিই-
সুরা আল জ্বিনে বলা হয়েছেঃ
বলুন, আমার প্রতি ওহী নাযিল করা হয়েছে যে, জ্বিনদের একটি দল কোরআন শ্রবণ করেছে, অতঃপর তারা বলেছেঃ আমরা বিস্ময়কর কোরআন শ্রবণ করেছি। (আয়াত-০১)
অথচ আমরা মনে করতাম মানুষ ও জ্বিন কখনও আল্লাহতা’আলা সম্পর্কে মিথ্যা বলতে পারে না। (আয়াত-০৫)
আর যখন আল্লাহতা’আলার বান্দা তাকে ডাকার জন্যে দন্ডায়মান হল, তখন অনেক জ্বিন তার কাছে ভিড় জমালো। (আয়াত-১৯)
জ্বিন জাতির ইতিহাস
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পূর্বে থেকেই জ্বীনদের সাথে মানুষের উঠাবসা ছিল। তো আমি এখানে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইন্তেকালের পর জীনদের সাথে মানুষের উঠাবসার কয়েকটি কাহিনী বলব। তাবেঈন হযরত মুয়ায বিন উবাইদুল্লাহ বিন আম্মার রহঃ বর্ণনা করেছেন আমি একবার হযরত উসমান রাঃ এর কাছে উপস্থিত ছিলাম। এমন সময় তাঁর কাছে একটা লোক এসে বলল, আমি আপনাকে এক বিস্ময়কর ঘটনা শুনাতে চাচ্ছি। আমি এক সফরে বিশাল মরুভূমির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলাম। এমন সময় আমার সামনে দুটি ঘূর্ণি হাওয়া এল, একটি একদিকে আরেকটি আরেকদিক থেকে। উভয়ের মধ্যে টক্কর লাগল এবং মুকাবিলা হল। তারপর ঘূর্ণি হাওয়া দুইটি আলাদা হয়ে গেল।
ঊভয় ঘূর্ণির মধ্যে একটি ছিল আরেকটির চেয়ে বেশী জোরালো। ঘূর্ণি দুইটি যেখানে মিলিত হয়েছিল সেখানে আমি যেয়ে দেখতে পাই ওখানে বহু সংখ্যক সাপ মরে পরে আছে। এক সাথে এত সাপ আমার চোখে আগে কখনই দেখেনি। ঐ সাপ গুলির মধ্যে একটি সাপের শরীর থেকে মৃগনাভির খুশবু আসছিল। ঐ সাপটির রঙ ছিল হালকা সবুজাভ। আমার দৃড় বিশ্বাস হল যে এটা ঐ সাপের কোন সৎ কাজের কারণে হচ্ছে। সুতরাং আমি ঐ সাপটিকে নিজের পাগড়িতে জড়িয়ে দাফন করলাম। এরপর আমি নিজের গন্তব্যে যাচ্ছিলাম। এমন সময় এক ঘোষকের কন্ঠস্বর শুনলাম। সে বলল ওহে আল্লাহর বান্দা! এই ঘূর্ণিঝর ছিল জ্বীনদের দুটি গোত্র বনু শাইয়ান ও বনু আকিয়াশ এর মধ্যে যুদ্ধ। বনু শাইয়ান ছিল মুসলামান জ্বীনেরা আর বনু আকিয়াশ ছিল কাফের জ্বীনেরা। ওদের উভয়ের মধ্যে সংঘর্ষে বহু জ্বীন হতাহত হয়েছে। আর তুমি যাকে দাফন করেছে উনি ছিলেন সেই সম্মানিত জ্বীনদের অন্তর্ভুক্ত যাদের সম্পর্কে সূরা জ্বীনে আলোচনা করা হয়েছে।
মুসলিম বিশ্বে ২য় উমর নামে পরিচিত উমাইয়া খলিফা হযরত উমর বিন আব্দুল আযীয রহঃ এর সময় প্রধান সেনাপতি ছিলেন মূসা বিন নাসির। মূসা বিন নাসির মরক্কো, আলজেরিয়া থেকে আফ্রিকা মহাদেশের বহু দেশ জয় করেছিলেন। মূসা বিন নাসির একবার বলেন আলজেরিয়া অভিযান কালে এক পোড়া রাজপ্রাসাদ আমার চোখে পড়ে। আমি এই পোড়া বাড়িতে ১৭ টি সবুজ গড়া দেখতে পাই। তো আমি সেই গড়াগুলির একটির মাঝে ছিদ্র করি। সাথে সাথে এক দমকা বাতাস জোরে বের হয়ে আসে। বের হয়েই বলতে থাকে আল্লাহর কসম, হে আল্লাহর নবী। আগামীতে আমি আর কখন অন্যায় করবো না। মূসা বিন নাসির বুঝতে পারেন যে এই হল সেই জ্বিনদের অন্তর্ভুক্ত সূলায়মান আঃ যাদের কে কয়েদ করে রেখেছিলেন। এরপর সেই জ্বীন টা এদিক ওদিক তাকিয়ে বলল আল্লাহর কসম না আমি সুলায়মান কে দেখতে পাচ্ছি না তার সাম্রাজ্যকে। এরপর সেই জ্বীন টা অদৃশ্য হয়ে গেল।

ভারত বর্ষে ইলমে হাদীস চর্চ্চার যিনি অগ্রদূত উনি হলেন শাহ ওয়ালীউল্লাহ মুহাদ্দেস দেহলভী রহঃ। যুবক বয়সে শাহ ওয়ালী মুহাদ্দেস দেহলভী রহঃ একবার একটি সাপকে মেরে ফেলেন। তো এর কিছু দিন পর কিছু লোক এসে উনাকে বলে, আসেন একটা জানাজা পড়তে হবে। তো শাহ ওয়ালী মুহাদ্দেস দেহলভী রহঃ তাদের সাথে গেলেন। কিছুক্ষন হাটার পর উনি বুঝতে পারলেন যে উনি ভিন্ন একটা শহরে এসে উপস্থিত হয়েছেন। উনার আশপাশের এলাকার সাথে এই এলাকার কোন মিল নাই। তখন উনি বুঝতে পারেন উনি জ্বীনদের শহরে এসে উপস্থিত হয়েছেন। আর ঐ লোক গুলি হল জ্বীন। তো এই জ্বীনেরা উনাকে একটি আদালতে উপস্থিত করল। সেখানে জ্বীনদের কাজী জিজ্ঞাস করল আপনি কেন ঐ সাপটিকে হত্যা করলেন ? ঐ সাপটি জ্বীন ছিল। সে আপনার কাছে হাদিস শ্রবন করতে আসতো। তো শাহ ওয়ালী মুহাদ্দেস দেহলভি রহঃ বলেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন কেউ যদি তার আকৃতি পরিবর্তন করে তাইলে তাকে হত্যা করা জায়েজ। তো জ্বীনদের সেই এজলাসে উপস্থিত কয়েকজন জ্বীন তাবেইনও হাদিসটারস সত্যতার পক্ষে কথা বলে। এরপর জ্বীনেরা আবার উনাকে ভারত বর্ষে দিয়ে আসে।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নব্যুয়তের খবর প্রথম মদীনায় পৌছেছিল জ্বীনদের মাধ্যমে। বায়হাকী শরীফে বর্ণিত আছে মদীনায় এক মহিলা থাকত। জাহেলিয়াতের যুগে ঐ মহিলার একজন জ্বীন প্রেমিক ছিল। সেই জ্বীন একবার পাখির রুপ ধরে ঐ মহিলার বাড়ির দেয়ালের সামনে এসে বসে। মহিলাটি তখন পাখিটিকে বলে তুমি নেমে এসো। আমি তোমাকে কিছু শোনাব আর তুমি আমাকে কিছু শোনাবে। পাখিরুপি জ্বীন টি বলে তা আর হবে না। কেননা মক্কায় শেষ নবী রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আবির্ভাব হয়েছে। উনি আমার ও তোমার মাঝে ব্যভিচারকে চিরতরে হারাম ঘোষনা করে দিয়েছেন।

U.S. Agrees to Release Huawei Executive in Case That Strained Ties With China

  U.S. Agrees to Release Huawei Executive in Case That Strained Ties With China Meng Wanzhou, a senior executive of Huawei Technologies,  ou...