ইতিমধ্যেই এই ছবির গায়ে লেগে গিয়েছে ‘ভারতের ট্রয়’ বা ‘ভারতের হারকিউলিস’-জাতীয় ট্যাগ। এ কথাও শোনা যাচ্ছে, এখনও পর্যন্ত এটিই এ দেশের সব থেকে ব্যয়বহুল ছবি। এস এস রাজামৌলি পরিচালিত তামিল-তেলুগু ডবল ভার্সন ছবি ‘বাহুবলী’-কে ঘিরে স্বভাবতই দর্শকের কৌতূহল তুঙ্গে।

রিলিজের দিন দুয়েক আগেই সেই কৌতূহলের উত্তাপ টের পাওয়া গেল হায়দরাবাদ শহরে। এখানকার মাল্টিপ্লেক্সগুলিতে টিকিটের জন্য যে রকম লাইন পড়েছে, তেমনটা ইদানীংকালে বড় একটা দেখা যায় না। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অজগরের মতো পেঁচিয়েছে লাইন। এক মাল্টিপ্লেক্সের পিআরও তো বলেই ফেললেন যে, এমন দৃশ্য শেষ দেখা গিয়েছিল চিরঞ্জীবীর জমানায়।

অবশ্য, ‘বাহুবলী’ ঘিরে এমন উন্মাদনার কারণও রয়েছে। কিংবদন্তী-ভিত্তিক এই ছবির বাজেট ছিল ২৫০ কোটি টাকা। ছবিটি তুলতে সময় লেগেছে তিন বছর। ‘বাহুবলী’-তে অভিনয় করেছেন প্রভাস, রানা দুগ্গুবাতি, অনুষ্কা এবং তমন্না। হিন্দি এবং মলয়ালম ভাষায় ছবিটিকে ডাব করাও হয়েছে।

দেশের ‘সর্বাধিক ব্যয়বহুল’  এই ছবি নিয়ে সদর্থক আলোচনায় মেতেছেন বলিউড-তারকারাও। এমনকী, স্বয়ং অমিতাভ বচ্চনও। কিছু দিন আগেই টুইট করেছেন বচ্চন, এমন ছবিতে তাঁকে অভিনয়ের সুযোগ না দেওয়াটা না কি ঘোরতর অন্যায়!