আজ শেষ হচ্ছে হাতে লেখা পাসপোর্টের যুগ
আজ
২৪ নভেম্বর থেকে শেষ হচ্ছে হাতে লেখা পাসপোর্টের যুগ। আগামীকাল থেকে
বিশ্বের কোনো বিমানবন্দরে হাতে লেখা পাসপোর্ট গ্রহণ করা হবে না। ফলে যাঁদের
যন্ত্রে পাঠযোগ্য পাসপোর্ট (এমআরপি) নেই, তাঁরা হাতে লেখা পাসপোর্ট নিয়ে
কোনো দেশের বাইরে যেতে পারবেন না। তবে তাৎক্ষণিকভাবে চাইলে দূতাবাস বা
মিশন থেকে ‘ট্রাভেল পাসপোর্ট’ নিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন প্রবাসীরা।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখা বলছে, আজ পর্যন্ত প্রায় দুই লাখ প্রবাসীর হাতে এমআরপি পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। তবে হাতে লেখা পাসপোর্টধারীরা বিদেশ থেকে যদি কেউ আসতে চান, তবে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে মিশন থেকে একটি পাসপোর্ট বা ট্রাভেল পাস নিয়ে দেশে আসতে পারবেন। এ ছাড়া যেসব প্রবাসী দেশে আছেন, তাঁদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে এমআরপি করার সুযোগ থাকবে। আর দেশে-বিদেশে জরুরি প্রয়োজনে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পাসপোর্ট সরবরাহ করতে পারবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পাসপোর্ট) মোস্তফা কামাল উদ্দিন। তাঁর মতে, গতকাল পর্যন্ত মোট ১ কোটি ২৫ লাখ এমআরপি পাসপোর্ট দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত এমআরপি ইস্যু করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন পাসপোর্ট অধিদপ্তর।
গত বৃহস্পতিবার সংসদে এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, বিদেশে বসবাসরত ১১ লাখ ৩২ হাজার ৩৩৭ জনকে এখনো যন্ত্রে পাঠযোগ্য পাসপোর্ট (এমআরপি) দিতে পারেনি সরকার। অন্যদিকে পাসপোর্ট অধিদপ্তর বলছে, এমআরপি পাননি, এমন প্রবাসীর সংখ্যা দুই লাখের বেশি হবে না।
এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘আমাদের কোনো লোক বিপদে পড়বে না। কোনো ধরনের সমস্যা হবে না। তাৎক্ষণিক পাসপোর্ট দেওয়ার সব সুবিধা রয়েছে। আমাদের জানা নেই কোথা থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে ১১ লাখ লোককে পাসপোর্ট দিতে পারেনি সরকার।’
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মোজাম্মেল হক খান বলেন, ভিসা নিয়ে যাঁরা বিদেশে রয়েছেন, যাঁদের ওয়ার্ক পারমিট রয়েছে, তাঁদের সঙ্গে এমআরপির কোনো সম্পৃক্ততা নেই। শুধু ভ্রমণের ক্ষেত্রে এমআরপির প্রয়োজন হবে। তবে তাঁদের দেশে ফিরতে সমস্যা হবে না।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখা বলছে, আজ পর্যন্ত প্রায় দুই লাখ প্রবাসীর হাতে এমআরপি পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। তবে হাতে লেখা পাসপোর্টধারীরা বিদেশ থেকে যদি কেউ আসতে চান, তবে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে মিশন থেকে একটি পাসপোর্ট বা ট্রাভেল পাস নিয়ে দেশে আসতে পারবেন। এ ছাড়া যেসব প্রবাসী দেশে আছেন, তাঁদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে এমআরপি করার সুযোগ থাকবে। আর দেশে-বিদেশে জরুরি প্রয়োজনে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পাসপোর্ট সরবরাহ করতে পারবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পাসপোর্ট) মোস্তফা কামাল উদ্দিন। তাঁর মতে, গতকাল পর্যন্ত মোট ১ কোটি ২৫ লাখ এমআরপি পাসপোর্ট দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত এমআরপি ইস্যু করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন পাসপোর্ট অধিদপ্তর।
গত বৃহস্পতিবার সংসদে এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, বিদেশে বসবাসরত ১১ লাখ ৩২ হাজার ৩৩৭ জনকে এখনো যন্ত্রে পাঠযোগ্য পাসপোর্ট (এমআরপি) দিতে পারেনি সরকার। অন্যদিকে পাসপোর্ট অধিদপ্তর বলছে, এমআরপি পাননি, এমন প্রবাসীর সংখ্যা দুই লাখের বেশি হবে না।
এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘আমাদের কোনো লোক বিপদে পড়বে না। কোনো ধরনের সমস্যা হবে না। তাৎক্ষণিক পাসপোর্ট দেওয়ার সব সুবিধা রয়েছে। আমাদের জানা নেই কোথা থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে ১১ লাখ লোককে পাসপোর্ট দিতে পারেনি সরকার।’
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মোজাম্মেল হক খান বলেন, ভিসা নিয়ে যাঁরা বিদেশে রয়েছেন, যাঁদের ওয়ার্ক পারমিট রয়েছে, তাঁদের সঙ্গে এমআরপির কোনো সম্পৃক্ততা নেই। শুধু ভ্রমণের ক্ষেত্রে এমআরপির প্রয়োজন হবে। তবে তাঁদের দেশে ফিরতে সমস্যা হবে না।
স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, পাঁচ শ্রেণির প্রবাসীরা তাঁদের হাতে লেখা
পাসপোর্ট যন্ত্রে পাঠযোগ্য পাসপোর্ট (এমআরপি) করাতে আগ্রহী হচ্ছেন না।
এঁদের বেশির ভাগই অবৈধভাবে বিদেশে গেছেন বা আছেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পাসপোর্ট) মোস্তফা কামাল উদ্দিন প্রথম আলোকে আরও বলেন, ‘আমরা স্বীকার করছি, দুই লাখ লোক এমআরপি আওতার বাইরে থাকবেন। সরকার এমআরপি করার জন্য প্রবাসীদের বারবার সুযোগ দিয়েছে। এখন টেলিভিশনেও বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে। কেউ যদি এ সুযোগ না নেন, তাহলে তিনি ব্যক্তিগতভাবে এর জন্য দায়ী থাকবেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এন এম জিয়াউল আলম প্রথম আলোকে বলেন, যে দুই লাখ লোক এমআরপি আওতার বাইরে থাকবেন, তাঁরাও ধীরে ধীরে করে ফেলবেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পাসপোর্ট) মোস্তফা কামাল উদ্দিন প্রথম আলোকে আরও বলেন, ‘আমরা স্বীকার করছি, দুই লাখ লোক এমআরপি আওতার বাইরে থাকবেন। সরকার এমআরপি করার জন্য প্রবাসীদের বারবার সুযোগ দিয়েছে। এখন টেলিভিশনেও বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে। কেউ যদি এ সুযোগ না নেন, তাহলে তিনি ব্যক্তিগতভাবে এর জন্য দায়ী থাকবেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এন এম জিয়াউল আলম প্রথম আলোকে বলেন, যে দুই লাখ লোক এমআরপি আওতার বাইরে থাকবেন, তাঁরাও ধীরে ধীরে করে ফেলবেন।